আমরা যারা, বিশেষ করে ব্লগিং করি তাদের জন্য SEO অত্যন্ত জরুরী। আজ আমি আপনাদের এসইও’র ইতিহাস এবং এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। কেননা SEO ছাড়া কোন ওয়েবসাইট র্যাংক করে না বা পর্যাপ্ত ভিজিটর পাওয়া যায় না।
তাইতো আমরা প্রত্যেকে বিভিন্ন কৌশলে SEO শিখতে স্বচেষ্ঠ। গুগলের এই আজব সিস্টেমে আমার সবাই মত্ত হয়ে আছি। এতে কেউবা সফল হচ্ছি আর কেউ ব্যর্থ হয়ে অন্য কোন কৌশল অবলম্বন করছি। কিন্তু আমরা অনেকে হয়তো বা SEO এর ইতিহাস জানি না। তো আজকে আমি SEO ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করার চেষ্ঠা করছি।
এসইও’র এর ইতিহাস
ইন্টারনেট সৃষ্টি এবং এর ব্যবহার যখন বাড়তে থাকে ঠিক তখন থেকেই মূলত SEO -এর যাত্রা শুরু হয় । যদিও তখন এসইও -এর ব্যবহার বা এসইও এলগরিদম বর্তমান সময়ের মত উন্নত ছিলো না। কিন্তু যখন বিশ্বে ইন্টারনেট এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে এবং এর ব্যবহার ও বাড়তে থাকে তখন সকল ওয়েবসাইটকে সংগঠিত করে ওয়েবসাইট গুলোতে শ্রেণী-বিন্যাস করা খুব জরুরি হয়ে পড়ে ।
আরো পড়ুন:- এসইওর শ্রেণী বিন্যাস
ঠিক তখন’ই সার্চ ইঞ্জিনের কাজ শুরু হয়ে যায় আর এটি করেন তখনকার শীর্ষ ওয়েব মাস্টার গণ। তারা মূলত সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলের উপর প্রচুর পরিমাণে গবেষণা শুরু করেন এবং সেভাবেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর যাত্রা শুরু হয়। এরপর ১৯৯৫ সালে এসইও প্রথম অফিসিয়ালী ভাবে যাত্রা শুরু করে।
আরো পড়ুন:- অফপেজ এসইও কি ?
ইয়াহু ডেভেলপারগন সর্ব প্রথম এ্যালফ্যাবেটিক অপটিমাইজেশন হিসেবে যাত্রা শুরু করেন খুব অল্প সময়ে, মাত্র ১ বছরেই অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে এসইও এর ব্যাপকতা শুরু হয় । কী-ওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে সার্চ ইঞ্জিন এলগরিদম তৈরী হতো । ১৯৯৭ সালের কোন এক সময় (আমার সঠিক মনে হচ্ছে না) ইয়াহু ওয়েবমাস্টার ওয়েবসাইট জমা দান কার্যক্রম শুরু করে (আমরা এখন যে ভাবে সার্চ কন্সোলে সাইট সাবমিট করি)।
এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত
এরপর ১৯৯৮-১৯৯৯ সালের কোন এক সময় (সঠিক তারিখ মনে নেই) গুগল প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তখন গুগল নতুন ভাবে সব কিছু গুছিয়ে নিতে শুরু করে এবং ছার্প রুল শুরু করে এবং এর জন্য গুগল কে নতুন ভাবে এলগরিদম তৈরী করতে হয়। তবে গুগলের এই ছার্প রুল ভাল ভাবে যাত্রা শুরু করতে আরও প্রায় ২-৩ বছর সময় লেগে যায়।
আরো পড়ুন:- অন পেজ এসইও কিভাবে করবো ?
এ সকল সাম্প ট্যাকটিকস নিয়ে ২০০০ থেকে অবিরাম প্রচেষ্টার ফলে ২০০৭ সালের দিকে গুগলের এসইও এক্সপার্টরা র্যাংক ভিত্তিক ওয়েবসাইট গুলো ক্যাটাগরি অনুযায়ী শ্রেণীবিন্যাস করে। কিন্তু সেই সময়েও কিছু সমস্যা ছিল। তখন SEO এর পুরাতন নিয়ম অনুযায়ী এসইও এক্সপার্টগন তাদের ওয়েবসাইটি সার্চ ইঞ্জিনে জমা করতেন এবং ডিরেকটরি টাইপের কিছু লিংক বিল্ডিং করতেন।
কিন্তু সমস্যা হল এ নিয়ম অনুযায়ী অনেক লুকানো পৃষ্ঠা তৈরী করা হত এবং বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হল । পরবর্তিতে সকল সমস্যার সমাধান করতে সার্চ ইঞ্জিন কে গুগল নতুন ভাবে নিয়ে এলো তা হচ্ছে “গুগল ক্রলার”। সার্চ ইঞ্জিন এর সাথে ক্রলার সিস্টেম যুক্ত হওয়ার পর এসইও তে কী-ওয়ার্ড স্টাফিং ও কমে আসলো । এভাবে মূলত আধুনিক এসইও এর যাত্রা শুরু হয়।
Assalamu Alaikum Warahmatullah !
Welcome to my website. My name is Md. Mosaddek Ali (Millad). I am an advanced SEO expert and Digital Marketer. With my solid 6 years long experience as an SEO expert and digital marketing expertise, I will help you generate more leads in your business.
I always follow the search engine guidelines, and updates and also know how necessary SEO strategies are for a company. I can assure you the best SEO services at this time. Client satisfaction is my main goal.
In short, I will share with you all how I have achieved success, InshaAllah.
Do you Want to Contact With Me? Send a Mail:- freelancermillad@gmail.com, or Visit My Facebook Profile Or WhatsApp.
Pingback: কন্টেন্ট রাইটিং কি ? এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট লেখার নিয়ম ! | Freelancer Millad